AB Bank Millionaire Scheme 2023 । ৮.৫% ইন্টারেস্ট রেটে মিলিয়নিয়ার হওয়ার সুযোগ নিন

সর্বনিম্ন ৭৭০০ টাকা প্রতিমাসে জমা করে মাত্র ৬ বছরে মিলিওনিয়ার হয়ে উঠুন – প্রাথমিক জমার পরিমাণ ২ লক্ষ টাকা মাত্র– AB Bank Millionaire Scheme 2023

এবি ব্যাংক মিলিওনিয়াম স্কিম কত বছর মেয়াদী? প্রাথমিক জমার পর ৩-৬ বছর মেয়াদে স্কিমটি চলবে এবং মেয়াদ শেষে ১০ লক্ষ টাকার মালিক হওয়া যাবে। মাসিক কিস্তি-ভিত্তিক সঞ্চয় প্রকল্প যা মেয়াদান্তে হবে এক মিলিয়ন (১০ লক্ষ টাকা)। ৩, ৪, ৫ অথবা ৬ বছরের মেয়াদে খোলা যাবে। একাউন্টে ন্যূনতম ১৫ হাজার টাকা থাকলে আমানতের ৯০% পর্যন্ত ঋণ সুবিধা পাওয়া যাবে।

“AB Smart Account” হল AB Bank PLC এর ব্র্যান্ড নাম। এবি ডাইরেক্ট অ্যাপ এবং ব্যাংকের অন্যান্য ডিজিটাল চ্যানেলের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের eKYC নির্দেশিকা অনুসরণ করে খোলা অ্যাকাউন্টগুলির জন্য শাখা প্রাঙ্গনে এবং গ্রাহক প্রাঙ্গনে প্রতিনিধিদের মাধ্যমে অনবোর্ডিং সহ সাহায্য করা। গ্রাহক কোনো শাখায় না গিয়ে যে কোনো জায়গা থেকে AB Direct অ্যাপ ব্যবহার করে একটি সেভিংস অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। এনআইডি কার্ডধারী যে কোন বাংলাদেশী নাগরিক একটি একাউন্ট খোলার যোগ্য। A/C ব্যালেন্স সংরক্ষণের প্রান্তে আকর্ষণীয় লাভের হার।

ডিপিএস কি? Deposit Plus Scheme বা DPS হল মাসিক জমা ভিক্তিক সঞ্চয়ী হিসাব। মাসিক কিস্তিতে টাকা (৫০০, ১০০০, ১৫০০, ২০০০, প্রভৃতি) জমা দিয়ে বিভিন্ন মেয়াদে (১, ৩, ৫, ৭, ১০ প্রভৃতি) এ হিসাব খোলা যায় যার বিনিময়ে ব্যাংক সুদ বা মুনাফা প্রদান করে। টাকা জমাতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে একটি ডিপিএস খুলতে হবে।

Best Millionaire Deposit Scheme Bangladesh । Ab bank dps Scheme 2023

Click to Apply

AB Bank Millionaire Scheme 2023 । এবি ব্যাংক মিলিয়নিয়ার সঞ্চয়ী স্কিমটি দেখুন

Caption: সুদের হার বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন

এবি ব্যাংকের অ্যাপ হতে কি কি সেবা পাওয়া যায়?

  1. ইন্টারনেট ব্যাংকিং
  2. ডেবিট কার্ড
  3. এসএমএস সতর্কতা
  4. তহবিল স্থানান্তর
  5. বিবৃতি দেখুন
  6. বিল পরিশোধ
  7. মোবাইল রিচার্জ করুন
  8. A-চালান পেমেন্ট

অ্যাপে লেনদেন সীমা কত?

লেনদেনের পরিমাণ প্রতি মাসে ১ লাখ টাকা। শাখা থেকে সম্পূর্ণ কেওয়াইসি পূরণ করে এই লেনদেনের সীমা বাড়ানো যেতে পারে। এছাড়াও এবি ব্যাংক সময়ের সাথে তাদের নিজেদের পরিবর্তন করছে।

ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য যেসব কাগজ প্রয়োজন

পূরণকৃত ফর্ম

আপনার পছন্দের শাখা থেকে একাউন্ট খোলার ফর্ম সংগ্রহ করুন। যদি একাধিক ব্যক্তির নামে (যৌথ) হিসাব হয় তবে ফর্মের “ব্যক্তি সংক্রান্ত তথ্যাবলী” প্রয়োজনীয় সংখ্যক ফটোকপি করে নিন।

স্পেসিমেন সিগনেচার কার্ড

অনেক ব্যাংক এটি একাউন্ট খোলার ফর্মের সাথে দিয়ে দেয়। এতে ব্যাংক অফিসারের সামনে একাউন্ট হোল্ডার স্বাক্ষর করবেন।

পরিচয়দানকারী

সাধারণত ঐ ব্যাংকের কোন গ্রাহক পরিচয়দানকারী হবেন। কারেন্ট একাউন্ট খুলতে হলে কেবল অন্য কোনো কারেন্ট একাউন্ট হোল্ডার গ্রাহক পরিচয়দানকারী হবেন। পরিচয়দানকারী একাউন্ট ফর্মের নির্ধরিত স্থানে নমুনা স্বাক্ষর, নাম, ঠিকানা, অ্যাকাউন্ট নম্বর ইত্যাদি লিখবেন। তিনি একাউন্ট খোলার দিন উপস্থিত না হলেও চলবে। বেশিরভাগ ব্যাংকেই এখন আর একাউন্ট খুলতে পরিচয়দানকারীর প্রয়োজন হয় না। 

ফটো

একাউন্ট পরিচালনাকারী প্রত্যেক ব্যক্তির ২-৩ কপি করে পাসপোর্ট সাইজ ফটো লাগবে। ফটোগুলো সত্যায়িত হতে হবে। নমিনীর ১ কপি ছবি লাগবে যা হিসাব পরিচালনাকারী কর্তৃক সত্যায়িত হবে।

নমিনী

ব্যক্তিগত একাউন্টে সর্বনিম্ন একজন নমিনীর পরিচয় প্রদান করতেই হবে। প্রাতিষ্ঠানিক একাউন্টে নমিনী দেয়া যায় না। নমিনীর স্বাক্ষর প্রয়োজন নেই। তবে নাম-ঠিকানা ও ছবি দিতে হবে। নমিনীর যেকোন একটি পরিচয়পত্র দিলে ভালো হয়।

টাকা

নির্ধরিত জমা স্লিপ পূরণ করে টাকা জমা দিতে হবে। সঞ্চয়ী ও চলতি হিসাবের জন্য ব্যাংক ভেদে ১০০০ থেকে ২০০০ টাকা লাগবে। ডিপিএস এর জন্য কিস্তি সমপরিমাণ ও এফডিআর এর জন্য এফডিআর সমপরিমাণ টাকা লাগবে।

অন্যান্য কাগজপত্র

একাউন্ট পরিচালনাকারী প্রত্যেক ব্যক্তির পরিচয়পত্রের ফটোকপি লাগবে। এক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্র ও কমিশনার/ মেয়র/ চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রদত্ত নাগরিক সনদ সর্বাধিক গ্রহণযোগ্য। উক্ত পরিচয়পত্রের অনুপস্থিতিতে পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, জন্ম সনদ, চাকরি পরিচয়পত্র, স্টুডেন্ট আইডি কার্ড ইত্যাদি থেকে যেকোনো দুইটি উপস্থাপন করতে হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *