Bangla QR কোড । কিউআর কোড ব্যবহার করে পেমেন্ট করার কিছু বাস্তবিক সুবিধা দেখুন

বাংলাদেশে কিউআর কোড ব্যবহার লেনেদনের ও ডকুমেন্টে ভ্যালিডেশনের ক্ষেত্রে যুগান্তকারী পরিবর্তন আনা হয়েছে – Bangla QR কোড

বাংলা কিউআর কোড কি? –বর্তমানে যেকোনো ধরনের কেনাকাটা কিংবা আর্থিক লেনদেনে নগদ টাকার ব্যবহার ক্রমেই কমে আসছে। নগদবিহীন লেনেদেন এর ক্ষেত্রে বিশেষ করে তরুন প্রজন্মের কাছে আমাদের দেশে কার্ড এবং এমএফএস (মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস) খুবই জনপ্রিয়। ক্যাশলেস লেনদেনকে আরো সহজ করতে রয়েছে কিউআর কোডের মাধ্যমে লেনদেন। স্মার্টফোনের এই যুগে আমরা অনেকেই কিউআর কোড সম্পর্কে অবগত। বিগত কয়েক বছরে বিশেষ করে করোনাকালীন সময়ে কিউআর কোডের ব্যবহার অনেক বেড়েছে এর স্পর্শবিহীন বৈশিষ্ট্যের কারণে। আজকের আলোচনায় আমরা কিউআর কোড এবং বাংলা কিউআর কোড পেমেন্ট সিস্টেম সম্পর্কে ধারণা নেয়ার চেষ্টা করব সেই সাথে বাংলা কিউআর কোড ব্যবহার করে কিভাবে আপনি ডিজিটাল লেনদেন এ সংযুক্ত হতে পারেন তার বিস্তারিত জানার চেষ্টা করব।

কিউআর কোড বা Quick Response Code (QR) হচ্ছে একটি কন্ট্যাক্টলেস পেমেন্ট সিস্টেম যেখানে স্মার্টফোনের ক্যামেরা ব্যবহার করে একটি দৃশ্যমান কোড স্ক্যান করে সহজে এবং দ্রুততার সাথে লেনদেনটি সম্পন্ন করা যায়। বিশ্বে কিউআর কোডের প্রচলন শুরু হয় ৯০ এর দশকে। আর বাংলাদেশে চালু হয় কয়েক বছর আগে। আমাদের দেশের বিভিন্ন ডিজিটাল পেমেন্ট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান কয়েক বছর ধরেই তাদের নিজস্ব কিউআর কোড ব্যবহারের মাধ্যমে দ্রুত পেমেন্টের সুবিধা চালু রেখেছে। প্রায় প্রতিটি ব্যাংক ও এমএফএস সেবা দোকানে বা আউটলেটে পেমেন্টের ক্ষেত্রে নিজস্ব কিউআর ব্যবহার করে থাকে। ক্রেতাদের সুবিধার লক্ষ্যে এই বিভিন্ন কিউআর কোডের ব্যবহারকে একটি সিস্টেমের মধ্যে নিয়ে আসার জন্যে আমাদের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ২০১৯ সালের ১১ মার্চ ‘বাংলা কিউআর’ স্ট্যান্ডার্ড ঘোষণা করে।

বাংলা কিউআর কত সুবিধা দিবে? দেশের সকল ব্যাংক ও এমএফএস এর অ্যাপভিত্তিক লেনদেন নিষ্পত্তির জন্য একটি কমন প্ল্যাটফর্ম ছিল খুবই প্রয়োজনীয়। কেন প্রয়োজনীয় বিষয়টি বুঝিয়ে বলি। ধরা যাক, আপনি একটি সুপারশপে কিংবা বড় কোনো শপিং মলে কিছু কেনাকাটা করতে গেলেন। সেখানে পেমেন্ট করার সময় আপনি কিউআর কোড স্ক্যান করে পেমেন্ট করতে চাইলেন। কিন্তু পেমেন্ট করতে গিয়ে দেখলেন যে, আপনার যদি কেমবলমাত্র বিকাশ একাউন্ট থাকে তবেই কিউআর কোড স্ক্যান করে পেমেন্ট করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে আপনার ব্যাংক একাউন্টটি এখানে কিউআর কোড ব্যবহার করে পেমেন্ট করতে কোনো কাজেই আসছে না। আবার আপনি কার্ডেও পেমেন্ট করতে পারছেন না কারণ উক্ত প্রতিষ্ঠানে ব্যবহৃত POS মেশিনটি বর্তমানে নষ্ট। আবার আরেকটি ঘটনা শেয়ার করা যাক। ধরা যাক, আপনি সবজি কিনতে বাজারে গেলেন। দরদাম ঠিক করে সবজি বিক্রেতা সবজিগুলো ব্যাগে ভরে আপনার হাতে দিলো। টাকা দিতে গিয়ে দেখলেন যে, আপনার মানিব্যাগটি বাসা থেকে আনতে আপনি ভুলে গেছেন। এখন টাকা দিতে গিয়ে আপনি পড়লেন বিপদে।

কিউআর কোডের জন্য গ্রাহক-কে কি অতিরিক্ত চার্জ দিতে হবে? সব থেকে বড় ব্যাপার হলো এই যে, এই সেবা নিতে আপনাকে বাড়তি কোন চার্জ বহন করতে হবে না। অন্যদিকে, যেহেতু এটি বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব ব্যবস্থা, তাই এই মাধ্যমে পেমেন্ট একদমই নিরাপদ। বাংলা কিউআর যে শুধু গ্রাহকদের জন্য সুবিধা নিয়ে আসবে তাই নয়, মারচেন্ট বা বিক্রেতাদের জন্যও এটি অনেক বড় সুবিধা নিয়ে আসবে। বাংলা কিউআর ব্যবহারকারী মার্চেন্টরা সকল ডিজিটাল পেমেন্ট সার্ভিস হতে প্রাপ্ত পেমেন্ট একটি অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে গ্রহণ করতে পারবেন। একই স্থানে সকল সেবা পাওয়ায় ডিজিটাল পেমেন্ট নেয়ার ক্ষেত্রে অনিহাও কম দেখা যাবে। ডিজিটাল পেমেন্টের এই ব্যবস্থা ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়কেই বেশ সুবিধা দেবে। এবার আসুন জেনে নেই, আমাদের সোনালী ব্যাংক পিএলসি কিভাবে আপনাকে এই সুবিধা দিবে। ২০২৭ সালের মধ্যে দেশের সকল লেনদেনের ৭৫ শতাংশ অনলাইন বা ক্যাশলেস করার নিমিত্ত ‘ক্যাশলেস বাংলাদেশ ২০২৩-২০২৭’ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। তারই অংশ হিসেবে সোনালী ব্যাংক পিএলসি জনসাধারনকে সেবা প্রদানের লক্ষ্যে ১৪ জুন, ২০২৩ তারিখ হতে Bangla QR প্রচলন করেছে। এখন আসুন, সবার আগে বুঝে নেই কেন আমরা এটি ব্যবহার করব সেই সাথে কারা কারা এজন্য আবেদন করতে পারবেন।

বাংলা কিউআর কোড বাংলাদেশ ব্যাংক । Bangla QR payment । ব্যাংক গিয়ে Bangla QR registration করে নিতে পারবেন

কেন Bangla QR ব্যবহার করবেন? ক্রেতা ও বিক্রেতাগণ লেনদেন এর সাথে সাথেই এসএমএস পাবেন এবং বিক্রেতার ব্যাংক হিসাবে তাৎক্ষণিক বা দিনশেষে টাকা জমা হবে। যেকোনো ব্যাংকের মোবাইল অ্যাপস ব্যবহারকারী (যেমন: Sonali e-Wallet, Rocket, Nagad etc) উক্ত QR Code স্ক্যান করে লেনদেন সম্পন্ন করতে পারবে। লেনদেন হওয়ামাত্র মার্চেন্ট এর মোবাইলে SMS প্রেরণ করা হবে। প্রতিদিন এর লেনদেন এর তথ্য (Statement) মার্চেন্টের্ ই-মেইলে প্রেরণ করা হবে।

বেচাকেনার ভিড়ে জাল টাকা পরার ঝুঁকি থেকে আপনাকে বাঁচাবে।

✅ছেঁড়াফাটা নোট নিয়ে কাস্টমারের সাথে বাক বিতান্ডে জড়াতে হবে না।

✅খুচরা টাকার ঝামেলা নেই, যত টাকা বিক্রি করবেন তত টাকেই পেমেন্ট নিতে পারবেন। এতে করে আপনাকে ২/৪/৫ টাকা কম নিতে হবে না আবার কাস্টমারকে ও বেশি দিতে হবে না।

✅যাদের ব্যবসায় ভালো বেচাকেনা হয় তারা নগদ টাকার ঝুঁকি কমানোর জন্য দিনশেষে ব্যাংকে গিয়ে টাকা জমা দিতে হয়। কিন্তু ব্যাংকের যে লেনদেনের সময়সূচী সেই সময়সূচির মধ্যে না গেলে ব্যাংকের টাকা জমা দেওয়া সম্ভব হয় না। তাই আপনার লেনদেনের পরিমাণ যত বেশি ক্যাশলেস হবে ততই আপনি নগদ টাকার ঝুঁকি থেকে নিরাপদে থাকবেন।

✅ক্রেতারাও নগদ টাকা বহনের ঝামেলা ও ঝুঁকি থেকে নিজেকে নিরাপদ রাখতে পারবেন এবং ডিজিটাল পেমেন্ট এর মাধ্যমে যে কোন জায়গায় যে কোন সময় কেনাকাটা করতে পারবেন।

📢 কিভাবে কিউর কোড নিবেন সে সম্পর্কিত একটি পোস্ট গ্রুপের পিন পোস্টে বা অ্যানাউন্সমেন্ট অপশনে দেওয়া আছে। সেখান থেকে দেখে নিতে পারেন।

কারা করা আবেদন করতে পারবেন? যেকোনো ধরণের ব্যবসায়ী। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী যেমন চায়ের দোকান, পান-সুপারির দোকান। ভাসমান ব্যবসায়ী যেমন- ঝালমুড়ি বিক্রেতা, বাদাম বিক্রতা ইত্যাদি। বিভিন্ন পেশাজীবী যেমন- ডাক্তার (চেম্বারের ভিসিট নেয়ার ক্ষেত্রে)। যেকোনো স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান। এবার চলুন জেনে নেই যে এত এত প্রতিষ্ঠান থাকতে কেন সোনালী ব্যাংক পিএলসি. কে বেছে নিবেন।

কিউআর কোড ব্যবহারের সুবিধা । কেন সোনালী ব্যাংককে বেছে নিবেন?

  1. বেচাকেনার ভিড়ে জাল টাকা পরার ঝুঁকি থেকে আপনাকে বাঁচাবে।

     

  2. ছেঁড়াফাটা নোট নিয়ে কাস্টমারের সাথে বাক বিতান্ডে জড়াতে হবে না।

     

  3. খুচরা টাকার ঝামেলা নেই, যত টাকা বিক্রি করবেন তত টাকেই পেমেন্ট নিতে পারবেন। এতে করে আপনাকে ২/৪/৫ টাকা কম নিতে হবে না আবার কাস্টমারকে ও বেশি দিতে হবে না।

     

  4. যাদের ব্যবসায় ভালো বেচাকেনা হয় তারা নগদ টাকার ঝুঁকি কমানোর জন্য দিনশেষে ব্যাংকে গিয়ে টাকা জমা দিতে হয়। কিন্তু ব্যাংকের যে লেনদেনের সময়সূচী সেই সময়সূচির মধ্যে না গেলে ব্যাংকের টাকা জমা দেওয়া সম্ভব হয় না। তাই আপনার লেনদেনের পরিমাণ যত বেশি ক্যাশলেস হবে ততই আপনি নগদ টাকার ঝুঁকি থেকে নিরাপদে থাকবেন।

     

  5. ক্রেতারাও নগদ টাকা বহনের ঝামেলা ও ঝুঁকি থেকে নিজেকে নিরাপদ রাখতে পারবেন এবং ডিজিটাল পেমেন্ট এর মাধ্যমে যে কোন জায়গায় যে কোন সময় কেনাকাটা করতে পারবেন।
  6. এটি সম্পূর্ণ নিরাপদ, এই সেবাটি সম্পূর্ণ ফ্রি, কোনো সেটেলম্যান্ট চার্জ নেই, পেমেন্ট জমা হবে সাথে সাথেই (Real-Time), আপনার একাউন্টে জমাকৃত টাকা Sonali e-Wallet ব্যবহার করে উত্তোলন করতে পারবেন কোনো চার্জ ছাড়াই, চেক ছাড়া টাকা উত্তোলন করার সুযোগ, সোনালী ব্যাংকের বিস্তৃত নেটওয়ার্কের যেকোনো শাখা হতেই অনলাইনে টাকা উত্তোলন করার সুযোগ, ২৪/৭ কাস্টমার সার্ভিস।

ডিজিটাল পেমেন্ট পদ্ধতিতে বাংলা কিউআর কোডের ব্যবহার কি বাড়বে?

বর্তমান প্রেক্ষাপটে নগদ অর্থ নিয়ে চলাফেরা করা ঝুঁকিপূর্ণ। চেকের মাধ্যমে পরিশোধ করাও সময়সাপেক্ষ। আবার কার্ডে পরিশোধ করতে হলে প্রয়োজন ডিজিটাল অবকাঠামো নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণ খরচ। ফলে ছোট ছোট মার্চেন্ট যেমন- পান দোকানদার, ঝালমুড়ি বিক্রেতা কিংবা সবজি বিক্রেতার পক্ষে এ ব্যয় বহন করা সম্ভব নয়। যে কারণে প্রান্তিক পর্যায়ের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের বর্তমান সিস্টেমের মাধ্যমে ডিজিটাল পেমেন্ট এর এই সুবিধার আওতায় আনা সম্ভব হচ্ছিল না। উপরে উল্লেখিত এইসকল বিষয়াদির সহজ সমাধান নিয়ে এসেছে ‘বাংলা কিউআর’ সিস্টেম। চলুন বুঝি কিভাবে সমাধানগুলো হবে। প্রথম উদাহরণে উল্লেখিত প্রতিষ্ঠানটি যদি বাংলা কিউআর এর সাথে যুক্ত থাকতো, তাহলে আপনার ব্যাংক একাউন্ট (তা যেকোনো ব্যাংকেরই হোক না কেন) কিংবা এমএফএস (বিকাশ, নগদ, রকেট ইত্যাদি) যেকোনো মাধ্যম থেকেই শুধুমাত্র বাংলা কিউআর টি স্ক্যান করেই পেমেন্ট প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারতেন। অর্থাৎ বিকাশ, নগদ এর পাশাপাশি আপনার সোনালী ব্যাংকের অ্যাপ Sonali e-Wallet দিয়ে বাংলা কিউআর টি স্ক্যান করেই আপনি সহজেই পেমেন্টটি করতে পারতেন। তেমনি সবজি বিক্রেতার যদি একটি বাংলা কিউআর কোড থাকতো সেক্ষেত্রে, সবজি বিক্রেতাকে ব্যাংক কর্তৃক প্রদত্ত বাংলা কিউআর কোডটি স্ক্যান করে আপনি আপনার পেমেন্ট প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করে ফেলতে পারতেন। ‘বাংলা কিউআর’ Bangla QR হলো National Payment Switch Bangladesh (NPSB) এর একটি QR Code Based ডিজিটাল পেমেন্ট সার্ভিস। এই প্ল্যাটফর্মে যুক্ত যে কোনো ব্যাংক বা এমএফএসের গ্রাহক যেকোনো ব্যাংক বা এমএফএস থেকে মূল্য পরিশোধ করতে পারেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের তত্ত্বাবধানে এসএসএলকমার্সের সহযোগিতায় ২০১৯ সালে তৈরি হয়েছে বাংলা কিউআর।

বাংলা কিউ আর এ ব্যবসায়ীরা সংযুক্ত হতে কী কী লাগবে? সোনালী ব্যাংকে একটি সঞ্চয়ী/ চলতি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) হিসাব। ন্যাশনাল আইডি কার্ড বা স্মার্ট কার্ড এর ফটোকপি। এক কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙ্গিন ছবি। মার্চেন্ট এর TIN সার্টিফিকেট এর ফটোকপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)। মার্চেন্ট এর ট্রেড লাইসেন্স এর ফটোকপি। বাংলা কিউআর দেশের ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেমে আলাদা একটি মাত্রা যোগ করতে চলেছে। কেননা খুব দ্রুতই সকল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানকে এই সেবা প্রদান করতে হবে। ফলশ্রুতিতে, ডিজিটাল ব্যাংকিং এ অভ্যস্ত বিপুল পরিমাণ গ্রাহকেরা একই মাধ্যমে পেমেন্ট করতে পারবেন। যারা এতদিন ডিজিটাল পেমেন্টকে বাড়তি ঝামেলা মনে করতেন তারাও এটি ব্যবহারে আগ্রহী হয়ে উঠবেন।

Bangla QR কোড ব্যবহার ২০২৩ । দেশের সকল লেনদেনের ৭৫ শতাংশ হবে অনলাইন বা ক্যাশলেস! চেক লেখার নিয়ম ২০২৩ । MICR চেক লেখার ক্ষেত্রে অনুসরণীয় বিষয়গুলো দেখে নিন ক্যাশলেস ব্যাংকিং ২০২৩ । সকল ব্যাংকে স্মার্ট ব্যাংকিং চালু করছে বাংলাদেশ
Sonali E Wallet QR Scan & Cashout । সোনালী ব্যাংক থেকে কার্ড এবং চেক বই ছাড়াই নগদ টাকা উত্তোলন করার নিয়ম ২০২৩ ঘরে বসে নগদে ইন্সুরেন্স কিস্তি পেমেন্ট ২০২৩ । Sonali Life Insurance-এর বিল পেমেন্টে ১০০ টাকা ক্যাশব্যাক পাবেন এস এম ই লোন পাওয়ার নিয়ম ২০২৩ । নতুন উদ্যোক্তাদের ব্যাংক লোন পাওয়ার সহজ উপায় কি?

ক্রেডিট: প্রনব চৌধুরী

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *